সিরাজগঞ্জের সেই কাউন্সিলরের মি’ছি’ল করা ঠিক হ’য়নি: ইসি সচিব

বিজয়ী কাউন্সিলর হ’ত্যা ও গাইবান্ধায় আইনশৃ’ঙ্খ’লা বাহিনীর ও’পর হা’ম’লা’র ঘ’টনায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের সুনাম ক্ষু’ণ করতে অ’প’শ’ক্তি এগুলো করে।
নির্বাচন ভবনে রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব এসব কথা বলেন। নির্বাচন সু’ষ্ঠু হয়েছে বলে দা’বি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ডালিম প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত কাউন্সিলর প্রার্থী তরিকুল ইসলামকে শনিবার হ’ত্যা করা হয়। গাইবান্ধা পৌরসভার পূর্ব কোমরনই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ব্যালট গণনা নিয়ে উ’ত্তে’জি’ত জনতার সঙ্গে আইনশৃ’ঙ্খ’লা বাহিনীর সং’ঘ’র্ষ হয়েছে। এ সময় আইনশৃ’ঙ্খ’লা বাহিনীর একটি গাড়িতে আ’গু’ন ধরানোসহ ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ি ভাং’চু’র করা হয়।
এসব ঘটনা প্রসঙ্গে ইসির সিনিয়র সচিব বলেন, আচরণবি’ধি অনুযায়ী বিজয় মি’ছি’ল বের করা যা’বে না। মি’ছি’ল করা ঠিক হয়নি। আর হ’ত্যা’কা’রী’রা জ’ঘ’ন্য অ’প’রা’ধ করেছে। এর কোনোটাই কা’ম্য নয়। ঘটনার তদন্ত হচ্ছে। রিপোর্ট এলে বলা যাবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটল। নির্বাচনপরবর্তী বিজয় মি’ছি’ল যেন না হয় তা আইনশৃ’ঙ্খ’লা র’ক্ষা’কা’রী বাহিনীকে ক’ঠো’র’ভা’বে নিয়ন্ত্রণ করতে বলা হয়েছে।
কাউন্সিলর হ’ত্যা’র দায় কার- এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, মি’ছি’ল যারা বের করেছেন, তারা আইনশৃঙ্খলা র’ক্ষা’কা’রী বাহিনীর সামনে করে’ননি। আমি যদি আইনশৃ’ঙ্খ’লা র’ক্ষা’কা’রী বাহিনীকে না জা’নিয়ে রাত ১টায় যেখানে ছি’ন’তা’ই হয় সেখানে টাকা-পয়সা নিয়ে ঘোরাফেরা করি, তাহলে তো ছি’ন’তা’ই হবেই। এখানে আইনশৃ’ঙ্খলা র’ক্ষা’কারী বাহিনী কীভাবে কী ক’রবে?
তিনি বলেন, নিরা’পত্তার দায়িত্ব নাগরিকের নিজেরও। প্রথম দায়িত্ব নিজের। শ’ঙ্কা বো’ধ করলে আইনশৃ’ঙ্খলা রক্ষা’কারী বাহিনীকে জানাতে হবে। তারা কিছু না করলে তখন তাদের দো’ষ দে’ওয়া যায়।
ইসির সচিব বলেন, ভোটে পরিবারের সদস্যদের মধ্যেও প্রতি’দ্ব’ন্দ্বিতা হয়। ঘরে ঘরে গিয়ে নি’রা’পত্তা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে কেউ চাইলে তাকে নি’রা’প’ত্তা দেওয়া হবে। প’রা’জ’য় মেনে হিং’সা’র মা’ন’সি’কতা প’রি’ত্যা’গ করতে হবে।