মালয়েশিয়ায় ক’রো’না আ’ক্রা’ন্তে’র নতুন রেকর্ড

মালয়েশিয়ায় ক’রো’না নিয়ন্ত্রণে ক’ঠো’র প’দ’ক্ষে’প নেয়ার প’রও দ্বিতীয় দফা সং’ক্র’ম’ণে আ’ক্রা’ন্তে’র সংখ্যা দিনদিন বে’ড়ে’ই চলেছে। সোমবার দেশটিতে একদিনে সর্বোচ্চ ১হাজার ৮৮৪ জন আ’ক্রা’ন্ত হয়েছে। এর আগে একদিকে এত বেশি মানুষ সং’ক্র’মি’ত হ’য়নি। নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজি ডক্টর নুর হিশাম আব্দুল্লাহ।
আ’ক্রা’ন্ত’দের মধ্যে দুইজন বাইরে থেকে এসেছে, বাকিরা মালয়েশিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে সং’ক্র’মি’ত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে সাবাহ’তে সবচেয়ে বেশি সং’ক্র’মি’ত হলেও আজ সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২০৩ জন সং’ক্র’মি’ত হয়েছে সেলাঙ্গর রাজ্যে। এছাড়া সাবাহ রাজ্যে ২৮৯, কুয়ালালামপুরে ১৯৬, পেরাকে ৮১ জনসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে ক’রো’না’য় আ’ক্রা’ন্ত রো’গী পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্র বলছে, আজ ক’রো’না’য় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে মা’রা গেছে ২ জন। এ নিয়ে মোট মা’রা গেছে ৩৩৭ জন। এখনও হাসপাতালের আইসিইউ’তে আছে ১১৫ জন; যাদের মধ্যে ৪৮ জনকে ভেন্টিলেশন দেয়া হয়েছে।
এদিকে স্বস্তির খবর হচ্ছে আজ সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছে ৮৮৩ জন। তবে এখনও ক’রো’না’য় আ’ক্রা’ন্ত হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন ১৩ হাজার ৮৪২ জন।
উল্লেখ্য ক’রো’না নিয়ন্ত্রণে গেলো মার্চ থেকে রিকভারি মুভমেন্ট কন্ট্রোল অর্ডার বা আরএমসিও নামে নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের নিয়ম চালু করে মালয়েশিয়া সরকার। সীমান্ত ব’ন্ধ রাখার পাশাপাশি, বাইরে অপ্রয়োজনে ঘোরাফেরা না করা, বেশি মানুষ এ’কত্রিত না হওয়া, বা’ধ্য’তা’মূ’লক মাস্ক ব্যবহার করা এরকম বেশকিছু নিয়ম চালু রেখে এখনও চলছে আরএমসিও। প্রথম দফা ক’রো’না সং’ক্র’ম’ণ বেশ ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে সামর্থ্য হয় মালয়েশিয়া সরকার, তবে দ্বিতীয় দফায় বেশ হি’ম’শি’ম খাচ্ছে দেশটি।