বাস পোড়ানোর ৯ মা’ম’লা’য় ১৭ জন রি’মা’ন্ডে

ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে বাস পো’ড়া’নো এবং পুলিশের কাজে বা’ধা দেয়ার ঘটনায় বিভিন্ন থানায় করা ৯টি মা’ম’লা’য় ১৭ জন আ’সা’মি’কে বিভিন্ন মেয়াদে রি’মা’ন্ডে পাঠিয়েছেন আদালত।
শুক্রবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম ধীমান চন্দ্র মণ্ডল আদালত এই রি’মা’ন্ড আদেশ দেন।
রি’মা’ন্ড’প্রা’প্ত’দে’র মধ্যে- শাহবাগ থানার দুই মা’ম’লা’য় ৬ জনের তিনদিন করে, পল্টন থানার এক মা’ম’লা’য় ৭ জনের পাঁচদিন করে, আরেক মা’ম’লা’য় ২ জনের তিনদিন করে, মতিঝিল থানার এক মা’ম’লা’য় একজনের তিনদিন ও অ’প’র আরেক মা’ম’লা’য় আরেক জনের দুইদিনের রি’মা’ন্ড মঞ্জুর হয়।
এর আগে আ’সা’মি’দে’র আদালতে হাজির করে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে রি’মা’ন্ড চেয়ে আবেদন করেন মা’ম’লা’র তদন্তকারী কর্মকর্তারা। শুনানি শেষ বি’চারক ওই রি’মা’ন্ড আদেশ দেন।
মা’ম’লা’র এজাহার থেকে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষ’ম’তা আ’ইন ও বি’স্ফো’র’ক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আ’ই’নে মা’ম’লা’গু’লো করা হয়েছে। মামলার বা’দী পুলিশ।
এসব মা’ম’লা’য় আ’সা’মি করা হয়েছে ৪৪৬ জনকে। গ্রে’ফ’তা’র করা হয়েছে ২০ জ’নকে। আ’সা’মি’দে’র বেশিরভাগই বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। এসব মা’ম’লা’য় অ’জ্ঞা’ত’নামা আ’সা’মি’ও রয়েছেন।
মতিঝিল থানায় করা মা’মলায় আ’সা’মি’দে’র মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে বিএনপির পরাজিত মেয়রপ্রার্থী ইশরাক হোসেন রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মোট ২০ জনকে গ্রে’ফ’তা’র করা হয়। তাদের মধ্যে মতিঝিলে ১ জন, শাহবাগে ৬, পল্টনে ৯, বংশালে ২ জন ও কলাবাগানে ২ জনকে গ্রে’ফ’তা’র করা হয়। এদের মধ্যে ১৭ জনকে শুক্রবার বিভিন্ন মেয়াদে রি’মা’ন্ডে পেয়েছে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনের দিন বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ৯টি বাস পুড়িয়ে দেয়া হয়। আ’গু’নে পুড়ে যাওয়া বাসের মধ্যে ৩টি সরকারি।
স্বাধীনতাবি’রো’ধী অ’প’শক্তি বাসে আ’গু’ন দিয়েছে দা’বি আ’ও’য়ামী লী’গে’র। অন্যদিকে বিএনপির দা’বি, পূ’র্ব’প’রিকল্পিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাসে আ’গু’ন দেয়া হয়েছে। এতে বিএনপির সং’যো’গ নেই।